• রবিবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩, ০১:২২ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
যাচাই-বাছাইয়ে আটকে গেল রাঙ্গার মনোনর্য়ন কবি ফররুখ স্মৃতি পুরস্কারে ভূষিত কথাসাহিত্যিক বুলবুল সরওয়ার সিরাজগঞ্জে দরিদ্র চক্ষু রোগীদের বিনামূল্যে চক্ষু ক্যাম অনুষ্ঠিত বাবার স্বপ্নপূরণে জনপ্রতিনিধি হওয়ার চেষ্টা করে আসছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল বেপারী কাজিপুরে সাবেক মেয়র ও প্যানেল মেয়রকে মারপিটের ঘটনায় বহিস্কার দুই ধামরাই স্লোটেক্স গার্মেন্টস শ্রমিকে পিটিয়ে হাসপাতালে ভর্তি বগুড়া-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থককে অপহরণ করলেন আওয়ামীলীগ নেতারা কাজিপুর উপজেলা প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেন সংসদ সদস্য জয় গোপালগঞ্জ-৩ আসনে শেখ হাসিনার মনোনয়নপত্র দাখিল

বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে যুবলীগ নেতা রিপনের শ্রদ্ধা

রিপোর্টারঃ / ১৫৭ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশিত হয়েছেঃ মঙ্গলবার, ১০ জানুয়ারী, ২০২৩

গাজীপুর প্রতিনিধি :
নেতাকর্মীদের কাছে জনপ্রিয় নাম মোস্তাফিজুর রহমান রিপন। গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলার তেলীহাটি ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। শান্ত-নম্র অথচ দৃঢ়চেতা মনোভাবের এক মূর্তপ্রতীক, যিনি সময়কে প্রভাবিত করতে পেরেছেন আপন কীর্তি দ্বারা। পরিশ্রমী ও পরিচ্ছন্ন মুজিব আদর্শের সৈনিক হিসাবে সে এখন রাজনৈতিক ও সমাজের জনপ্রিয় ব্যক্তি।
স্কুলজীবন থেকে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে বুকে ধারণ করে রাজনীতির সিঁডিতে পা রাখেন। এগিয়ে যান নেতাকর্মীদের ভালোবাসা আন্তরিকতা আর সহযোগিতা নিয়ে। বিভিন্ন ন্যায্য দাবি আদায়ের আন্দোলন-সংগ্রামে অগ্রভাগে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন এই নেতা। সাধারণ মানুষের ভালোবাসায় রাজপথের এই লড়াকু যোদ্ধা দিনে দিনে যুবলীগের প্রতিটা কর্মীর কাছে হয়ে উঠেছেন অসাধারণ ও নির্ভরযোগ্য এক মুজিব আদর্শের পথিকৃৎ।
মোস্তাফিজুর রহমান রিপন বলেন, ‘গণতন্ত্রের মানসকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রত্যাশা অনুসারে যুবলীগের একজন কর্মী হিসেবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও স্বপ্ন বাস্তবায়নে নিজেকে উৎসর্গ করতে চাই। যুবলীগের মতো সংগঠনে কাজ করতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করছি। আর সেই সঙ্গে সংগঠনকে সুশৃঙ্খল ও শক্তিশালী করতে যেকোনো ত্যাগ স্বীকার করতে প্রস্তুত আছি।’
সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে রিপন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস নিয়ে আলোচনা করেন এবং শ্রদ্ধা জানান। তিনি বলেন, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি সৈন্যদের বিরুদ্ধে নয় মাস যুদ্ধের পর চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হলেও ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে জাতি বিজয়ের পূর্ণ স্বাদ গ্রহণ করে। জাতির পিতা পাকিস্তান থেকে ছাড়া পান ১৯৭২ সালের ৭ জানুয়ারি ভোর রাতে অর্থাৎ ৮ জানুয়ারি। এদিন বঙ্গবন্ধুকে বিমানে তুলে দেওয়া হয়। সকাল সাড়ে ৬টায় তিনি পৌঁছান লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দরে। বেলা ১০টার পর থেকে বঙ্গবন্ধু কথা বলেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী এডওয়ার্ড হিথ, তাজউদ্দিন আহমদ ও ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীসহ অনেকের সঙ্গে। পরে ব্রিটেনের বিমান বাহিনীর একটি বিমানে করে পরের দিন ৯ জানুয়ারি দেশের পথে যাত্রা করেন।
১০ জানুয়ারি দিল্লি থেকে দুপুর ১টা ৪১ মিনিটে ঢাকার মাটিতে পা রাখেন বঙ্গবন্ধু। আনন্দে আত্মহারা লাখ লাখ বাঙালি ঢাকা বিমান বন্দর থেকে রেসকোর্স ময়দান (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুকে স্বতঃস্ফূর্ত সংবর্ধনা জানান। বিকেল পাঁচটায় রেসকোর্স ময়দানে প্রায় ১০ লাখ লোকের উপস্থিতিতে তিনি ভাষণ দেন।

এ/হ


এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন