• রবিবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩, ০১:৫৬ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
যাচাই-বাছাইয়ে আটকে গেল রাঙ্গার মনোনর্য়ন কবি ফররুখ স্মৃতি পুরস্কারে ভূষিত কথাসাহিত্যিক বুলবুল সরওয়ার সিরাজগঞ্জে দরিদ্র চক্ষু রোগীদের বিনামূল্যে চক্ষু ক্যাম অনুষ্ঠিত বাবার স্বপ্নপূরণে জনপ্রতিনিধি হওয়ার চেষ্টা করে আসছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল বেপারী কাজিপুরে সাবেক মেয়র ও প্যানেল মেয়রকে মারপিটের ঘটনায় বহিস্কার দুই ধামরাই স্লোটেক্স গার্মেন্টস শ্রমিকে পিটিয়ে হাসপাতালে ভর্তি বগুড়া-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থককে অপহরণ করলেন আওয়ামীলীগ নেতারা কাজিপুর উপজেলা প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেন সংসদ সদস্য জয় গোপালগঞ্জ-৩ আসনে শেখ হাসিনার মনোনয়নপত্র দাখিল

শাহজাদপুরের আনোয়ার হোসেন- একাই দুই স্কুলের শিক্ষক

রিপোর্টারঃ / ১৯৬ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশিত হয়েছেঃ মঙ্গলবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২২

শাহজাদপুর (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি :
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে তথ্য গোপন কওে একই ব্যক্তি দুইটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। মোঃ আনোয়ার হোসেন নামের একজন শিক্ষক উপজেলার এমপিওভূক্ত কায়েমপুর মাষ্টার আজগর আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক হিসেবে চাকুরী করলেও তথ্য গোপন করে শাহজাদপুর পৌর সদরের বিসিক বাস স্ট্যান্ড সংলগ্ন পাথ ফাইন্ডার ল্যাব স্কুলের অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। যা শিক্ষানীতির পরিপš’ী বলে জানিয়েছেন শিক্ষা কর্মকর্তা। সরেজমিনে গিয়ে পাথ ফাইন্ডার ল্যাব স্কুলের ২জন শিক্ষক আবুল হেকাম ও রাসেল ইসলাম এবং বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাধ্যমে জানা যায়, মোঃ আনোয়ার হোসেন এই প্রতিষ্ঠানে দীর্ঘদিন যাবৎ অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি নিয়মিত স্কুলে আসেন এবং শ্রেণি কক্ষে ছাত্র/ছাত্রীদের পাঠদান করেন। সেইসাথে নিয়মিত হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করেন। এরপর পাঠদান শেষে ১০টা থেকে ১১ টার মধ্যে বিদ্যালয় ত্যাগ করে উপজেলার কায়েমপুর মাষ্টার আজগর আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। জামাত কর্মী মোঃ আনোয়ার হোসেনের একসাথে এমন দ্বৈত চাকুরির ঘটনায় সমালোচনা করছেন খোদ তার সহকর্মীরাই।

এ বিষয়ে শিক্ষক আনোয়ার হোসেন জানান, আমি কায়েমপুর মাষ্টার আজগর আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক হিসেবে চাকুরী করি এবং পাথ ফাইন্ডার স্কুলে পরিচালক হিসেবে আছি। এদিকে শাহজাদপুর উপজেলা শিক্ষা অফিসে গিয়ে ডিআর বইতে দেখা যায় মোঃ আনোয়ার হোসেনের নাম পাথ ফাইন্ডার স্কুলের অধ্যক্ষ হিসেবে তালিকাভূক্ত রয়েছে। অপরদিকে উপজেলা মাধ্যমিক সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ শফিউল ইসলাম জানান, একজন শিক্ষক একই সাথে দুইটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চাকুরীর বিষয় আমার জানা নাই। যদি করে থাকে তা অবশ্যই আইন বহির্ভূত। এমপিওভূক্ত একটি স্কুলের শিক্ষক এ ধরণের কাজ করলে অবশ্যই তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে। এ বিষয়ে পাথ ফাইন্ডার ল্যাব স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা ডাঃ মোঃ ইদ্রিস আলীর কন্যা প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী নাবিলা ইদ্রিসের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বিষয়টি আমার জানা নেই। জেনে আপনাদের জানাবো।


এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন