• রবিবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৭:১৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
যাচাই-বাছাইয়ে আটকে গেল রাঙ্গার মনোনর্য়ন কবি ফররুখ স্মৃতি পুরস্কারে ভূষিত কথাসাহিত্যিক বুলবুল সরওয়ার সিরাজগঞ্জে দরিদ্র চক্ষু রোগীদের বিনামূল্যে চক্ষু ক্যাম অনুষ্ঠিত বাবার স্বপ্নপূরণে জনপ্রতিনিধি হওয়ার চেষ্টা করে আসছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল বেপারী কাজিপুরে সাবেক মেয়র ও প্যানেল মেয়রকে মারপিটের ঘটনায় বহিস্কার দুই ধামরাই স্লোটেক্স গার্মেন্টস শ্রমিকে পিটিয়ে হাসপাতালে ভর্তি বগুড়া-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থককে অপহরণ করলেন আওয়ামীলীগ নেতারা কাজিপুর উপজেলা প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেন সংসদ সদস্য জয় গোপালগঞ্জ-৩ আসনে শেখ হাসিনার মনোনয়নপত্র দাখিল

সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ থেকে বিলুপ্তির পথে এক সময়ের সবার পরিচিত মাঠির ঘর 

রিপোর্টারঃ / ২১৮ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশিত হয়েছেঃ মঙ্গলবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২২

পাঙ্গাসী (রায়গঞ্জ) থেকে, মোঃ মোকাদ্দেস হোসাইন সোহান :
সিরাজগঞ্জ জেলার রায়গঞ্জের বিভিন্ন এলাকা থেকে কালের বিবর্তনে প্রায় হারিয়ে যেতে বসেছে সে সময়ের গ্রামবাংলার অতি পরিচিত এবং বসবাস করার একমাত্র সম্বল মাটির ঘর। বলা চলে সে সময় ছিল মাটির ঘরই একমাত্র ভরসা। ঠান্ডা গরম সব রকমের সুবিধা রয়েছে গরিবের এ মাটির ঘরে। অবশ্য তখনকার সময়ের ধনাট্যব্যাক্তারিরা অনেক অর্থ ব্যয় করে তৈরি করতেন মনের তো সাজানো বাড়িও। যা আজও কালের সাক্ষি হিসেবে রেখে দিয়েছেন উপজেলার অনেক যায়গায়। বিশেষ করে ধূপিল, সোনাখারা, নিমগাছী ও তারাশ এলাকায়। খোজ নিয়ে জানা যায়, উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের মানুষের কাছে মাটির ঘর এক সময় ঐতিহ্যের পতীক ছিল। কিন্তু কালের বিবর্তনে প্রায় হারিয়ে যেতে বসেছে সে সময়কার মানুষের অতি প্রয়োজনীয় মাটির ঘর। জানা মতে নিজেরাই তৈরি করতেন ছোট-খাটো এসব মাটির ঘর। আর দোচালা অথবা বড় ঘর তৈরি করতে সরনাপন্ন হতে হতো ভাল কোনো কারিগরের কাছে। মাটির ঘর তৈরিতে লাগতো এটেল বা আঠালো মাটি। এই মাটি দিয়েই বিভিন্ন কায়দায় বানানো হতো মাটির ঘর। ইট, বালু ও সিমেন্ট দ্বারা তৈরি করা হচ্ছে বড় বড় বিল্ডিং। ফলে দিন দিন বিলুপ্তির পথে গ্রামবাংলার অতি পরিচিত মাটির ঘর। বর্তমান সময়ে মাটির ঘর তৈরিতে তেমন আগ্রহ নেই কারো। উপজেলার গ্রামপাঙ্গাসী গ্রামের হাফেজ মোঃ রফিকুল ইসলাম বলেন, মাটির ঘর টিনের ঘর থেকে অনেক ভালো। আর তাছাড়া আমার জানা মতে, মাটির ঘর পরিবেশ বান্ধব। মাটির ঘর সৌন্দর্য ঘেরা এবং আরামদায়ক হওয়ায় আমার কাছে বেশ ভালোই লাগতো। নতুন প্রজন্মকে জানান দিতে ঐতিহ্যের এসব নিদর্শন ধরে রাখা উচিৎ বলে মনে করেন উপজেলার বেশ কয়েকজন প্রবীণ ব্যাক্তি।


এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন